প্রাচীন পুরাণ ও শাস্ত্রে মহিলাদের জন্য পালনীয় নানা বিধি নিষে’ধের উল্লেখ যেমন রয়েছে, তেমনই পুরুষদেরও কিছু বি’ষয়ে কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নারীর স’ঙ্গে মেলামেশার ক্ষেত্রে কয়েকটি বি’ষয় থেকে পুরুষকে বিরত থাকতে বলেছে বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্রে। বিশেষ কিছু মহিলার স’ঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে পুরুষের লি’প্ত হওয়ার বি’ষয়টিকে ‘মপাপাপ’ বলে মনে করছে শাস্ত্র। এই মহাপাপ যদি করেন কোনও পুরুষ, তা হলে তার পরিণতি ‘হতে পারে ভ’য়াবহ। শারীরিক ঘ’নিষ্ঠতার ক্ষেত্রে কোন ধরনের মহিলাদের এড়িয়ে চলতে বলছে শাস্ত্র? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—১. অবিবাহিত
মহিলা: বলপূর্বক হোক, কিংবা সংশ্লিষ্ট নারীর সম্মতি সহকারে, কোনও অবিবাহিত মহিলার স’ঙ্গেই স’ঙ্গম উচিত নয় বলে মনে করছে শাস্ত্র।২. বিধবা: কোনও বিধবার স’ঙ্গে শারীরিক সম্পর্ককে পাপ বলে উল্লেখ করছে শাস্ত্র। এই ধরণের পাপের পরিণতি ‘হতে পারে ভ’য়াবহ।
৩. বন্ধুর স্ত্রী: কোনও বন্ধুর স্ত্রীর স’ঙ্গে যৌ’ন সম্পর্কের ফলে নারী ও পুরুষ— দু’জনেই মহাপাপে নিমজ্জিত হয়। নিয়তির হাতে এর জন্য কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয় দু’জনকেই। ৪. শত্রুর স্ত্রী: শাস্ত্রে, এমনকী, শত্রুর স্ত্রীর স’ঙ্গে শারীরিক সম্পর্কেও নিষে’ধ স্থাপন করা হচ্ছে। শত্রুর স্ত্রীর স’ঙ্গে যৌ’ন সম্পর্কেও মহাপাপ হয় বলে মনে করছে শাস্ত্র।৫. শিষ্যের স্ত্রী: শাস্ত্রের মতে,
কোনও শিষ্য অথবা ছাত্রের স্ত্রীর স’ঙ্গে কখনওই কোনও পুরুষের যৌ’ন সম্পর্কে লি’প্ত উচিত নয়।৬. পরিবারের অন্তর্ভুক্ত কোনও নারী: সরাসরি র’ক্তের সম্পর্ক রয়েছে, এমন মহিলার স’ঙ্গে পুরুষদের শারীরিক সম্পর্কে কড়া নিষে’ধ স্থাপন করেছে প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্র।
৭. বয়সে বড় কোনও মহিলা: নিজের চেয়ে বেশি বয়সি কোনও মহিলার স’ঙ্গে কোনও পুরুষের শারীরিক সম্পর্ক না হওয়াই উচিত বলে মনে করেছে প্রাচীন শাস্ত্রসমূহ। ৮. যৌ’’নকর্মী: অর্থের জন্য নিজের শরীর বিক্রি করছেন যে মহিলা, তাঁর স’ঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক সম্পূর্ণ অনুচিত বলেই মনে করেছে প্রাচীন শাস্ত্র।