সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শ’রীরে এন্ড্রোক্রা’ইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে।আর তা শ’রীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং
পারফরমেন্সের জন্য জ’রুরি।
তাই শক্তি শুধুমাত্র প্রাকৃতিকভাবেই পাওয়া সম্ভব। আজকাল অনলাইনে, পথে-ঘাটে,হাট-বাজারে যে গল্প বা ‘ষধ পাওয়া যায় সেইগু’লির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেখে তবেই কেন উচিত। আরও পড়ুন : ফুচকা এমন এক
মুখোরোচক খাবার, যার নাম শুনলেই অনেকের জিভে পানি চলে আসে।
তাই খাওয়ার সময় অনেকেই এই মজাদার খাবারের গুণগত মান বিচার করে দেখি না আম’রা।তবে অবশ্যই তা দেখা উচিত। স’ম্প্রতি ফুসকায় ব্যবহৃত টক বানানোর পানির উৎস নিয়ে ভারতের মহারাষ্ট্রের কোলাপুরের হইচই শুরু হয়ে গেছে।
জিনিউজ জা’নিয়েছে, কোলাপুরের রণকলা ঝিলের সামনে বসতেন এক ফুচকা বিক্রেতা। স্বাদে-গন্ধে তার ফুচকা ছিল অতুলনীয়। তাই বিকেল বা সন্ধ্যের দিকে তার ফুচকার স্টলের সামনে মানুষের ঢল নামত।
দূ’রদূ’রান্ত থেকেও সেই বিক্রেতার কাছে ফুচকা খেতে আসতেন অনেকে।তিনি যেখানে বসতেন তার আশেপাশের এলাকা ছিল সিসিটিভির আওতায়। একদিন ক’র্তৃপক্ষ সেই সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দে’খতে গিয়ে চ’মকে ওঠে।
দেখা যায় সেই ফুচকা বিক্রেতা টক বানাচ্ছেন টয়লেটের পানি দিয়ে। এরপর গো’পনে কয়েকদিন ধ’রে সেই বিক্রেতার ওপর নজর রাখা হয়। দেখা যায়, প্রায় প্রতিদিনই তিনি এই কাজে টয়লেটের পানি ব্যবহার করছে।
পরে এই খবর ছ’ড়িয়ে পড়তেই উন্মত্ত জনতা সেই ফুচকা বিক্রেতার স্টলে ভাঙচুর চালিয়েছে। ফুচকাসহ স্টলের সব মালামাল ছুঁড়ে ফে’লে দিয়েছে তারা। একইস’ঙ্গে ফুচকা বিক্রেতাকে পু’লিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
পু’লিশ জা’নিয়েছে, সেই ফুচকা বিক্রেতা নিজে’র কৃতক’র্মের কথা স্বী’কার ক’রেছেন। তবে টয়লেটের পানি ব্যবহারের সেই সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে।
খাবারে টয়লেটের পানি ব্যবহারের কারণে মা’রাত্মক রোগে আ’ক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অথচ দিনের পর দিন এমন কাজ অবলীলায় ক’রেছেন সেই ফুচকা বিক্রেতা। এ ঘ’টনায় তাকে আ’ইনের আওয়ায় আনা হবে।