যে কোনও স’ম্পর্কেই ভাল-মন্দের আলো-ছায়ার খেলা চলতেই থাকে। আর প্রেমের স’ম্পর্ক হলে তো কথাই নেই! মান-অ’ভিমান, আবেগ, উ’ত্তেজনা ও আরও নানা জ’টিল ম’নস্তা’ত্বিক স’মীকরণ জ’ড়িয়ে থাকে এ জাতীয় স’ম্পর্কে।
তাই খুব সা’বধানে, স’চেতন ভাবে স’ম্পর্কের খুঁ’টিনাটি বি’ষয়গু’লিকে সা’মলাতে হয়। সা’মান্য একটু ভুল বোঝাবুঝি বা অ’বিশ্বা’স স’ম্পর্ককে শেষ করে দিতে পারে চি’রতরে! তাই স’ম্পর্ক দী’র্ঘস্থা’য়ী বা চি’রস্থা’য়ী ক’রতে মেনে চলুন এই ৫টি অব্য’র্থ কৌশল…
১) কাজে’র চা’প যতই থাকুক না কেন, শত ব্য’স্ততা সত্ত্বেও একে অ’পরের জন্য সময় বের করুন। দু’জনে দু’জনকে যতটা সম্ভব সময় দিন। সঙ্গীর স’ঙ্গে যতটা সময় কাটাবেন ততই একে অপরের পছন্দ আ’পছন্দ স’ম্পর্কে জা’নবেন। একে অপরকে বু’ঝতে পা’রবেন।
২) একে অপরের স’ঙ্গে কথা বলুন। ইতিবাচক কথা। সঙ্গীর প্রতি আপনার ভালবাসা ব্য’ক্ত করুন, কৃ’তজ্ঞতা জা’নান, তাঁর প্রশং’সা করুন। এর ফলে স’ম্পর্ক আরও সুন্দর, আরও গ’ভীর হবে।
৩) উপহার পেতে আম’রা সকলেই খুব ভালবাসি। মাঝে মধ্যেই, কোনও বিশেষ কারণ বা উপলক্ষ ছাড়া ছোট ছোট উপহার দিন আপনার সঙ্গীকে। এর ফলে আপনারা একে অপরের জন্য কতটা ভাবেন বা একে অপরের কতটা খেয়াল রাখেন, তা বোঝা যায়।
৪) স্প’র্শ যে কোনও স’ম্পর্কের জ’ন্যই খুবই গুরু’ত্ব পূর্ণ। স্প’র্শ একে অপরের প্রতি অ’নুভূতি জাগিয়ে তোলে। স’ম্পর্কের আবেগ, উ’ত্তেজনা বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ মানুষের কাছ থেকে বিশেষ স্প’র্শ বা ছোঁয়া ম’স্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাসে অ’ক্সিটোসিন হরমোনের ক্ষ’রণ বা’ড়িয়ে দেয়। তাই স’ঙ্গীর হাত ছোঁয়া, হাত ধ’রা, ভালবেসে জ’ড়িয়ে ধ’রা, কাঁধে বা বুকে মাথা রাখা স’ম্পর্কের গ’ভীরতা ব’হুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
৫) শুধু কথায় নয়, মুখে যা বলছেন, স’ঙ্গীর জন্য কাজে তা করে দেখান। পরি’স্থিতি বা সুযো’গ বুঝে স’ঙ্গীকে এমন কিছু করে দেখান, যাতে তিনি বোঝেন আপনার জীবনে তাঁর জায়গা বা গু’রুত্ব কতটা!